40
চলতি মাসের শেষ দিকে নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। আরিস এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছেন। অনেক বিদেশি সরকারও এই নির্বাচনকে ভুয়া বলে মনে করে।
তাদের মতে, এটা সামরিক শাসনকে বৈধতা দেয়ার কৌশল মাত্র। তবে আরিস মনে করেন, নির্বাচন হলে তার মায়ের দুর্দশা কিছুটা হলেও কমার সুযোগ তৈরি হতে পারে।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে সেনা হামলায় নিহত ১৮
টোকিওতে রয়টার্সকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আরিস বলেন,
তার (অং সান সু চি) স্বাস্থ্যগত সমস্যা চলছে। দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে কেউ তাকে দেখেনি। পরিবার তো দূরের কথা, তাকে তার আইনি দলের সাথেও যোগাযোগ করতে দেয়া হয়নি। আমি যতদূর জানি, ইতোমধ্যেই তার মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে।
আরিস আরও বলেন, ‘আমি মনে করি মিন অং হ্লাইং (মিয়ানমার জান্তাপ্রধান)-এর আমার মায়ের ক্ষেত্রে নিজস্ব এজেন্ডা আছে। যদি তিনি নির্বাচনের আগে বা পরে তাকে মুক্তি দিয়ে অথবা গৃহবন্দি করে সাধারণ জনগণকে সন্তুষ্ট করার জন্য তাকে ব্যবহার করতে চান, তাহলেও অন্তত সেটা কিছু একটা হবে।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে রয়টার্স মিয়ানমার জান্তার একজন মুখপাত্রকে ফোন করলেও তিনি সাড়া দেননি।
রয়টার্স বলছে, ছুটির দিন বা গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে বন্দিদের মুক্তি দেয়ার ইতিহাস আছে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর। ২০১০ সালে একটি সাধারণ নির্বাচনের কয়েক দিন পর মুক্তি দেয়া হয়েছিল নোবেলজয়ী অং সান সু চি-কে। এর মাধ্যমে তার আগের দীর্ঘ আটকাবস্থার অবসান ঘটে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের আগে মিয়ানমারে ৩ সহস্রাধিক বন্দিকে সাধারণ ক্ষমা
এরপর, ২০১৫ সালের নির্বাচনের পর মিয়ানমারের ডি-ফ্যাক্টো নেতা হয়ে ওঠেন সু চি।
সূত্র: রয়টার্স
ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক বাড়ির ধ্বংসাবশেষ সরাতে বাধা চলচ্চিত্রকর্মীদের
বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে জমকালো সংবর্ধনার আয়োজন রাষ্ট্রপতির
বিজয়ের দিন দেশে ফিরলেন ভারতে পাচার হওয়া ৬ বাংলাদেশি
লাওসের জ্বালানি রুট বন্ধ করে দিলো থাইল্যান্ড
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
বিজয় দিবসে সড়কে ঝরল ৭ প্রাণ