161
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের অন্যতম নিরাপদ দেশ হিসেবে পরিচিত। দেশটিতে অপরাধের হার তুলনামূলকভাবে কম থাকার পেছনে রয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, শক্তিশালী আইন প্রয়োগ ব্যবস্থা এবং নাগরিকদের সক্রিয় অংশগ্রহণ। অপরাধ দমন ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দক্ষিণ কোরিয়া বহুমুখী ও সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
অপরাধ দমনে প্রযুক্তিনির্ভর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে কোরিয়ার প্রধান সড়ক, আবাসিক এলাকা, সাবওয়ে স্টেশন, স্কুল, পার্ক, বিপণিবিতান, শহর থেকে গ্রাম সিসিটিভি ক্যামেরায় আওতায় পুরো দেশ। প্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক তথ্য বিনিময়ের কারণে অপরাধ করে দ্রুত দেশ ত্যাগ করতে চাইলেও সম্ভব নয়।
আরও পড়ুন: মিয়ানমার: নির্বাচনের আগে দমনপীড়ন, সমালোচনা করলেই জেল-মৃত্যৃদণ্ড!
অপরাধ দমনে এবার আরও অত্যাধুনিক ব্যবহারের দিকে যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। যেখানে এআই সম্বলিত ক্লোজ-সার্কিট ক্যামেরা ব্যবহার হবে। এ সিসিটিভিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুলিশকে সতর্ক বার্তা পাঠাবে। মুহূর্তের মধ্যেই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অপরাধীকে আটকে সক্ষম হবে। মঙ্গলবার গোয়াং সিটির বামগাসি গ্রামে এরপ্রাথমিক পরীক্ষা চালায় স্থানীয় প্রশাসন।
কোরীয় কর্মকর্তারা বলছেন, এই সিসিটিভি অপরাধীকে দ্রুত শনাক্ত করবে এবং পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যেতে পারবে। এতে অপরাধ আরও কমে আসবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, রাজধানী সিউলে শুধু সরকারিভাবে দুই লাখ আর দেশজুড়ে ১৭ লাখেরও বেশি সিসিটিভি দেশটির অপরাধ দমন ও জন নিরাপত্তায় পর্যবেক্ষণ করছে পুলিশ। অন্যায়-অপরাধ দমনে কোরিয়ার মত বাংলাদেশেও সর্বত্র সিসিটিভির ব্যবহার প্রয়োজন বলে মনে করছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক বাড়ির ধ্বংসাবশেষ সরাতে বাধা চলচ্চিত্রকর্মীদের
বিজয় দিবসে বঙ্গভবনে জমকালো সংবর্ধনার আয়োজন রাষ্ট্রপতির
বিজয়ের দিন দেশে ফিরলেন ভারতে পাচার হওয়া ৬ বাংলাদেশি
লাওসের জ্বালানি রুট বন্ধ করে দিলো থাইল্যান্ড
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
বিজয় দিবসে সড়কে ঝরল ৭ প্রাণ