3
প্রবাসী কর্মীদের সংখ্যা সৌদি কর্মীদের চেয়ে বেশি হয়ে যাওয়ার পর এটি বাড়িয়ে সর্বনিম্ন ৪০০ এবং সর্বোচ্চ ৮০০ রিয়াল করা হয়। তবে এক পর্যায়ে এটি বেসরকারি খাতের কোম্পানিগুলোর জন্য, বিশেষ করে উৎপাদন ও নির্মাণ ক্ষেত্রে বোঝা হিসেবে প্রমাণিত হয় এবং ২০২০ সালের জানুয়ারিতে এটি স্থগিত করা হয়। পরে এর মেয়াদ চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। এবার এই ফি স্থায়ীভাবে বাতিল করা হলো।
বিশ্লেষকদের মতে, এই পদক্ষেপের ফলে সৌদি শিল্প খাতে কর্মরত প্রবাসী শ্রমিকদের আর্থিক চাপ কমবে এবং শিল্প খাতে বিনিয়োগ ও উৎপাদন কার্যক্রম আরও গতিশীল হবে। একই সঙ্গে সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সৌদিতে অনুমতি ছাড়া নির্বাচনী সভা, বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি আটক
সৌদি আরব জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে অর্থনীতিকে বৈচিত্র্যময় করার উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা সৌদি ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নে কাজ করছে। এই পরিকল্পনায় শিল্প খাতকে অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যকরণের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। প্রবাসী ফি বাতিলের মাধ্যমে শিল্প খাতকে আরও শক্তিশালী করার কৌশলগত পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।
সৌদি আরবের শিল্প ও খনিজ সম্পদমন্ত্রী বন্দর আল খোরায়েফ বলেন, শিল্প শ্রমিকদের জন্য প্রবাসী ফি বাতিলের মন্ত্রিপরিষদীয় সিদ্ধান্ত টেকসই শিল্প উন্নয়নের গতি আরও বাড়াবে। তিনি এই সিদ্ধান্তের জন্য সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ এবং প্রধানমন্ত্রী যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, এই উদ্যোগের ফলে সৌদি আরবে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে এবং শিল্প খাতের দীর্ঘমেয়াদি সক্ষমতা ও প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান আরও সুদৃঢ় হবে বলে তারা আশা করছেন। বৈঠকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
জেনেভায় রোহিঙ্গা সংকট ও অর্থায়ন হ্রাসের উদ্বেগ তুলে ধরল বাংলাদেশ
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কোনো শক্তিই বাধা হতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দয়া নয়, একটি সম্মানজনক আসন সমঝোতা হবে: সাইফুল হক
প্রথম ১২ বলে ১৪ রানে ২ উইকেট নেয়া রিশদ তৃতীয় ওভারে খরুচে
খাগড়াছড়িতে নিরাপত্তা জোরদার বিজিবির
ডিসেম্বরের ১৭ দিনেই এলো ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স