607
সকাল গড়িয়ে দুপুর এবং দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলেও মানুষের স্রোতধারার কোনো কমতি দেখা যায়নি। দুপুরের পর স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে বা ঘুরতে আসা মানুষের কাফেলায় পরিবার-পরিজন নিয়ে আসা সদস্যদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বাবা-মা ও শিশুদের পাশাপাশি তরুণ-তরুণীদের উপস্থিতিও ছিল ব্যাপক।
আরও পড়ুন: কংক্রিট আর প্রকৃতির মেলবন্ধনে বিজয়ের আবহে জাতীয় স্মৃতিসৌধ
স্মৃতিসৌধের ৮৪ একর চত্বরের কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। সৌধ চত্বরের শহীদ বেদি, মিনার সংলগ্ন সবুজ চত্বর, হেলিপ্যাড এলাকার লেকের দুই পাশ ও মুক্তমঞ্চসহ সর্বত্রই ছিল নারী-পুরুষ, শিশু ও বয়স্ক মানুষের ভিড়। এত মানুষের চাপে মোবাইল পরিষেবা বিঘ্নিত হয়েছে। ইন্টারনেটের গতি কমে যাওয়ায় অনেককে অভিযোগ করতে শোনা গেছে।
সৌধ কর্তৃপক্ষের দাবি, স্বাধীনতার পর গত ৫৪ বছরেও এত মানুষের সমাগম দেখেনি সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
এদিকে অতিরিক্ত মানুষের চাপে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর এলাকার উভয় পাশে যানবাহনের ধীরগতি ছিল। পর্যাপ্ত যানবাহন না পেয়ে স্মৃতিসৌধে আসা হাজার হাজার মানুষকে পায়ে হেঁটেই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। একই চিত্র ছিল নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে। মহাসড়কটির নবীনগর থেকে ইপিজেড পর্যন্ত হাজার হাজার মানুষকে পায়ে হেঁটে বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে।
হাদিকে গুলির পেছনে বিদেশি চক্র জড়িত, সন্দেহ রিজভীর
মস্কোয় যেমন কাটছে সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্টের জীবন
হবিগঞ্জে মোটরসাইকেল-অটোরিকশার সংঘর্ষে যুবক নিহত
ডেভিল হান্ট ফেজ-২ অভিযানে যশোরে গ্রেফতার ১৮
নান্নু-রাজ্জাকদের বিপক্ষে সহজ জয় তুলে নিলো রফিক-আশরাফুলরা
নির্বাচনী আচরণবিধি ভাঙায় যশোরে বিএনপির প্রার্থীকে শোকজ